মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০১০






গৌড়-পূর্ণমা উপলক্ষে মায়াপুর এর শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভূর জন্মস্থান যোগপীঠ এ শ্রীমন মহাপ্রভূর অভিষেক| বিশেষ করে জাহ্নবী কুঞ্জ গৌড়ীয় মঠের শ্রী শ্রী গৌর নিতাই কে মায়াপুরের ত্রিবেনী সংগমে অভিসীক্ত করা হলো|

যমুনাকে দুষন মুক্ত রাখতে বার্ষানার রাধারানীর মান-মন্দির মানগর এর শ্রীল রমেশ বাবার উদ্যোগে যমুনাকে দুষণ মুক্ত রাখতে গুজরাট থেকে আনা যন্ত্র|


গত ১৩ই মার্চ থেকে ১৫ই মার্চ অবধি বৃন্দাবনের প্রসিদ্ধ গোপেশ্বর মহাদেবের মহাভিষেক এবং ৫৬ভোগের আয়োজন করা হয়েছিল|

শুক্রবার, ১২ মার্চ, ২০১০






বিহারের মুঙ্গেরের রাজা রঘুনন্দন প্রতাপ সিংহ এর ধর্মপত্নী রানী সরস্বতী দেবী প্রতিষ্ঠিত প্রেম মন্দিরে নিত্যা সেবিত শ্রীমতি রাধারানীর চরণ চিহ্ন যুক্ত শ্রী শ্রী গিরিরাজ গোবর্ধন চারণ শিলা| এই চরণ শিলা শ্রীমতি রাধারানীর কৃপাতে রানী সরস্বতী দেবী গোবর্ধন পরিক্রমা কালে প্রাপ্ত হইয়া ছিলেন| যেটিকে রাজা রঘুনন্দন প্রতাপ সিংহ এর পৌত্র শ্রীল ভক্তি বেদান্ত সাধু মহারাজ গত ৯ই মার্চ মুঙ্গের সাধারণ মানুষের দর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেন| মুঙ্গেরের ভক্তদের সহিত প্রায় ১৮টি দেশের ভক্তরা সেই চরণ শিলাকে নৃত্য-কীর্তণ সহকারে দর্শন এবং মন্দির পরিক্রমা করে নিজেদের ধন্য করেন|





বিহারের জমদাহ গ্রামে শ্রী শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভূর সন্যাসের ৫০০বছর উপলক্ষ্যে মহাপ্রভূর ঝারিখন্ড পরিক্রমার সময় তিনি যে পর্বতের উপর ৩রাত্রি অতিবাহীত করেছিলেন এবং সেই সময় যে জমদাহ গ্রামের পত্তন করেছিলেন সেই গ্রামেরই শ্রী শ্রী রাধা পতিতপাবন মন্দিরের শ্রীল ভক্তি বেদান্ত সাধু মহারাজ ও গ্রামবাসীদের উদ্যোগে গত ৪ঠা মার্চ সেই গৌরাঙ্গ পর্বতের উপর মহাপ্রভূর জন্মস্থান মায়াপুর থেকে নিয়ে যাওয়া শ্রীমন মহাপ্রভূর দারু বিগ্রহের প্রতিষ্ঠা করলেন বিশ্ব বৈষ্ণব রাজসভার সাধারণ সম্পাদক শ্রীল ভক্তি আলোক পরমাদ্বৈতি স্বামী মহারাজ| এই উপলক্ষ্য গ্রামবাসী এবং দেশী-বিদেশী ভক্তরা সকালে গ্রাম-পরিষ্কার এবং বিকালে বর্ণময় নগর সংকীর্তন এর আয়োজন করেন.