শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১১

শ্রী শ্রী নিত্যানন্দ ত্রয়োদশী, একচক্র














শ্রী শ্রী নিত্যানন্দ ত্রয়োদশী উপলক্ষে আনন্দে মেতে উঠলো শ্রীধাম একচক্র. সেই উপলক্ষে শ্রী চৈতন্য সারস্বত কৃষ্ণনুশীলন সংঘ এর নব-নির্মীত মন্দিরে শ্রী শ্রী গৌর-নিত্যানন্দ মহা বিগ্রহের উদ্বোধন হলো, তাঁর সাথে ভক্তরা মতে উঠলেন নগর-সংকীর্তন , আস্বাদন করলেন হরিকথা ভজন কীর্তন সহ বিভিন্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানে. এই প্রথম শ্রীধাম একচক্র তে পূর্ণ ভাবে প্রকাশিত হলো একটি গৌড়ীয় মঠ, শ্রী বিগ্রহ উপলক্ষে শ্রী ধাম মায়াপুর থেকে সন্যাসী-ভক্তরা বাস যোগে শ্রীধাম একচক্র দর্শন করলেন.

শ্রী শ্রী অদ্বৈত আচায্য এর শুভ আবির্ভাব তিথি









শ্রী শ্রী অদ্বৈত আচায্য এর শুভ আবির্ভাব তিথি উপলক্ষে শ্রী শ্রী শান্তিপুর ধামে অভিষেখ, বিশেষ আরতি, হরিনাম সংকীর্তনের সহিত ছিল, শ্রী শ্রী অদ্বৈত আচায্য এর প্রতি নিবেদিত ৫৬ভোগ এর অনুষ্ঠান.

প্রিয় সভ্য বৃন্দ বিশ্ব বৈষ্ণব রাজসভা





















প্রিয় সভ্য বৃন্দ
বিশ্ব বৈষ্ণব রাজসভা
যথোচিত শ্রদ্বাসহকারে সমগ্র ভারতবর্ষ এবং বিশ্বজুরে স্বামী বিবেকানন্দ প্রসিদ্ব ছিলেন.
এটি পাওয়ার পক্ষে উপযুক্ত হতে তিমি কি করেছিলেন?
প্রথম বিশ্ব ধর্ম সম্মলনে প্রথম তিনি দিয়েছিলেন এক বিখ্যাত ভাষণ. মূলত: অদৈত্ব বেদান্ত এর উপর প্রতিষ্ঠিত তাঁর ভাষণ পাশ্চাত্য দেশের শ্রোতা বর্গের কাছে ছিল অমৃততুল্য কারণ খ্রিস্টান, মুসলিম এবং ইহুদিদের মধ্যেকার দন্ধ এবং যুদ্ধ যেটি অনেক যুদ্ধে টেনে নিয়ে গিয়েছে, টা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি সহ বিশ্ব কে প্রায় ক্লান্ত করে ফেলেছে. তাই স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণ তাজা বাতাসের মত প্রবেশ করেছিল.
তিনি ভারতবর্ষে ফিরে এসেছিলেন এবং একজন নবীন হিন্দু হিসাবে ভারতবর্ষে যোগ দিতে একজন আমেরিকান ভদ্রমহিলাকে এনেছিলেন.
তাহলে শ্রীল ভক্তিসিধান্ত সরস্বতী ঠাকুর প্রভুপাদ কে চেনা হয়নি কেন? তাঁর নামানুসারে কলকতার কোন রাস্তা বা পার্কের নামকরণ ও করা হয়নি. তিনি তাঁর শিষ্যদের পাঠিয়েছিলেন পৃথিবীর চারিদিকে. তাঁরা হাজার হাজার মন্দির এবং বৈদিক বৈষ্ণব সমাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন. তিনি লক্ষ লক্ষ নবীন বৈষ্ণব হিন্দু বন্ধুদের ভারতে এনেছিলেন এবংবৃন্দাবন, মায়াপুর এবং অনান্য অনেক স্থানের আর্থিক বিকাশ ঘটিয়েছিলেন. শ্রীল এ. সি. ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভূপাদ এবং তাঁর গুরুভ্রাতাদের মত শিষ্যদের মাধ্যমে তিনি পৃথিবীব্যাপী বৈদিক গ্রন্থ প্রচার করেছিলেন এবং আজ একদল ভারতীয় বৈষ্ণব আচার্য্য তাঁর আদেশ অনুসারে বিশ্বস্থভাবে বিশ্বকে সাহায্য করে চলেছেন.
তাঁর অনুগামীরা কৃষ্ণ কে প্রদত্য নিরামিষ কাহ্দ্য অগনিত মানুষকে খাইয়েছেন এবং লক্ষ লক্ষ গরুকে নির্মম হত্যার হাত থেকে রক্ষা করে পাশ্চাত্য দেশে নিরামিষ আহার চালু করেছেন.
বাংলার কতৃত্ব কেন তাঁকে অগ্রাহ্য করেন যাদের গর্বিত হওয়া উচিত সেই দেশবাসীর জন্য যিনি আর এক বাঙালি বীর এবং শিষ্ঠ আইন অমান্য আন্দোলন পত্তনকারী শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভূর অনুপ্রেরনায় অনুপ্রানিত হয়ে বিশ্ব জয় করেছেন. তাঁর সমস্থ ভক্তদের সম্মিলিত হওয়া উচিত এবং তাঁর অবদানকে স্বীকৃতি দেবার জন্য বিনীত ভাবে ভারত সরকার এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে দাবি করা উচিত.
১. তাঁর ছবি সহকারে ডাক টিকিট ছাপার জন্য.
২. তাঁর নামানুসারে প্রধান প্রধান রাস্তাগুলির নাম করণকরা করার জন্য.
৩. বিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকে তাঁর মহত্ব ছাপার জন্য যাতে করে আমাদের শিশুরা দিব্য প্রেমের এই মহান দূত সম্পর্কে জানতে পারে.
অনুগ্রহ করে আনুষঙ্গিক কাগজপত্রে সাক্ষর করুন এবং চারিদিকে সমস্থ গৌড়ীয় বৈষ্ণবদের কাছে ছড়িয়ে দিন যাতে করে তাঁরা আমাদের অনুরোধ এই আবেদন পত্রে সাক্ষর করেন.
একটি যৌথ উপস্থাপন সংগ্রহার্থে সাক্ষরিত সমস্থ কাগজপত্রাদি শ্রীপাদ ভক্তি প্রপর্ণ তীর্থ মহারাজের নিকট প্রেরণ করা হবে.
শ্রীপাদ ভক্তি প্রপর্ণ তীর্থ মহারাজ
শ্রী চৈতন্য সারস্বত কৃষ্ণনুশীলন সংঘ
কৈখালী, চিড়িয়া মোড়,
পো:- এয়ারপোর্ট,
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ,
পিন:- ৭০০০৫২
দূরভাষ:- ০০৯১৩৩২৫৭৩৫৪৪২৮
আপনাদের সবাই কে দন্ডবত প্রনাম সহকারে
স্বামী ভক্তি প্রপর্ণ তীর্থ মহারাজ
স্বামী ভক্তি আলোক পরমাদ্বৈতী মহারাজ
ভি.ভি.আর.এস - ডব্লিউ. ভি. এ. সেক্রেটারীজ

সোমবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১১

গৌড়ীয় বেদান্ত সমিতি ট্রাস্ট এবং শ্রী কেশব জী গৌড়ীয় মঠের প্রতিষ্ঠাতা আচার্য শ্রীল ভক্তি বেদান্ত নারায়ন গোস্বামী মহারাজের দিব্য বিরহ মহোত্সব








গৌড়ীয় বেদান্ত সমিতি ট্রাস্ট এবং শ্রী কেশব জী গৌড়ীয় মঠের প্রতিষ্ঠাতা আচার্য শ্রীল ভক্তি বেদান্ত নারায়ন গোস্বামী মহারাজের দিব্য বিরহ মহোত্সব ১ জানুয়ারী তাঁর বিরহ মহোত্সব হরি-কথা এবং তাঁর দিব্য জীবনের স্মৃতি চারণের মাধ্যমে পালন করা হলো.

গৌড়ীয় বেদান্ত সমিতি ট্রাস্ট এবং শ্রী কেশব জী গৌড়ীয় মঠের প্রতিষ্ঠাতা আচার্য শ্রীল ভক্তি বেদান্ত নারায়ন গোস্বামী মহারাজের দিব্য সমাধি প্রবেশ





























গৌড়ীয় বেদান্ত সমিতি ট্রাস্ট এবং শ্রী কেশব জী গৌড়ীয় মঠের প্রতিষ্ঠাতা আচার্য শ্রীল ভক্তি বেদান্ত নারায়ন গোস্বামী মহারাজ তাঁর শ্রী শ্রী জগন্নাথ পুরী ধামের আশ্রমে তাঁর ভজন কুঠিরে ৩০ ডিসেম্বর উষা কালে ৩ টার সময় শ্রী শ্রী রাধা-কৃষ্ণের নিত্যা লীলায় প্রবেশ করিয়া এই জড়জাগতিক জগতে অপ্রকট লীলাতে প্রবেশ করলেন. তাঁর সেই নশ্বর দিব্য ভৌতিক দেহ নবদ্বীপে শ্রী কেশব জী গৌড়ীয় মঠে সমাধিস্ত করা হলো.